Sunday, August 18, 2019

সফল মানুষেরা কিভাবে সফল হয়েছেন?

(নীচে Read More বাটনে ক্লিক করে সম্পূর্ণ প্রবন্ধটি পড়ুন)

         সফল মানুষরা কিভাবে সফল হয়েছেন? কিভাবে নিজের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন। তা জানার ও সে অনুযায়ী চলার আগ্রহ অনেকের। আসুন জেনে নেই সফল মানুষরা ১৫ ভুল করেননি যা আমরা সচরাচর করে থাকি।

Friday, August 16, 2019

গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের জন্য ঘরে কাজ করে আয় করার ১০ টি ওয়েবসাইট


গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের জন্য ঘরে বসে আয় করার সুযোগ দিচ্ছে এমন ওয়েবসাইট রয়েছে শত শত। তার মাঝ থেকে বাছাই করা ১০ টি সাইট এখানে দেয়া হল। আপনার করা পুরনো কিংবা নতুন যে কোন ডিজাইন তুলে দিন এই সাইটগুলোতে। একটা ডিজাইন বিক্রি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ থেকে ৯০ ভাগ টাকাই চলে আসবে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে। একবার নয়, যতবার বিক্রি হবে ততবারই আপনি সর্বোচ্চ কমিশন পাবেন। আর একটা ডিজাইন বিক্রি হতে পারে হাজার হাজার বার। এটা নির্ভর করবে আপনার ডিজাইনের কোয়ালিটির উপর। চলুন, ওয়েবসাইটগুলো থেকে ঘুরে আসা যাক-
ক্রিয়েটিভ মার্কেটে আপনি আপনার ডিজাইন করা লোগো, বাউচার, ইলাস্ট্রেশন, ওয়েব টেমপ্লেটসহ যে কোন গ্রাফিক্স ডিজাইন বিক্রির জন্য আপলোড করতে পারবেন এবং আপনি নিজেই সেগুলোর বিক্রির দাম নির্ধারণ করে দিতে পারবেন। বিক্রি হওয়ার পর আপনার নির্ধারিত দামের ৩০ ভাগ অর্থ রেখে দিয়ে ক্রিয়েটিভ মার্কেট কতৃপক্ষ আপনাকে ৭০ ভাগ টাকা দেবে। তবে আপনি যখন ক্রিয়েটিভ মার্কেটের একজন পার্টনার হিসেবে অন্তর্ভূক্ত হবেন বা আপনার রেফারেন্সে যখন কেউ কোন ডিজাইন কিনবে তখন আপনি আরো ১০ ভাগ এক্সট্ট্রা মানি পাবেন।
এ সাইটের একটা অসাধারণ দিক হচ্ছে, আপনার ডিজাইনের উপর এরা হাত দেবে না। একই ডিজাইন আপনি অন্য সাইটেও বিক্রি করতে পারবেন, এতে তাদের কোন আপত্তি বা রুল নেই। ক্রিয়েটিভ মার্কেটে এখন পর্যন্ত প্রায় ২ লক্ষ ডিজাইন আপলোড করা হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে। আর প্রতিদিন এখান থেকে গড়ে ১৭০০ ডিজাইন বিক্রি হচ্ছে। এ ডিজাইনগুলো আপনারই মতো কেউ না কেউ করেছে।
ডিজাইন বিক্রির জন্য এ সাইটে আপনাকে জয়েন করতে হবে। জয়েন করা খুবই সহজ। যে কোন ইমেল অ্যাড্রেস ব্যবহার করে জয়েন করতে পারেন কিংবা আপনার ফেসবুক প্রোপাইল দিয়েও জয়েন করতে পারেন।
ইনভাটো প্রায় ক্রিয়েটিভ মার্কেটের মতোই, তবে এখানে আরো অনেক বেশি প্রোডাক্টস্ বিক্রির সুযোগ রয়েছে। গ্রাফিকস্ ডিজাইন ছাড়াও আপনি এখানে ওয়েবসাইট থিম, কোড, ভিডিও, অডিও, ইমেজ বিক্রি করতে পারবেন। একজন ক্রেতার দৃস্টিকোণ থেকে ইনভাটো হচ্ছে প্রোডাক্টস্ বিক্রির জন্য ক্রেতা পাওয়ার অন্যতম নির্ভরযোগ্য সাইট।
তবে এ সাইটে কোন ডিজাইন আফলোড করার পর আপনাকে ইনভাটো মার্কেট কতৃপক্ষের অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। আর এখানে আপনার ডিজাইনের মূল্য নির্ধারণ করবে তারাই এবং কত পার্সেন্ট আপনাকে দেয়া হবে সেটাও নির্ধারণ করবে তারা। তবে সচরাচর ইনভাটো মার্কেট ১২.৫% থেকে ৩৭.৫% পর্যন্ত কেটে রাখে।
এ সাইটে ৯০ লক্ষেরও বেশি প্রোডাক্টস্ রয়েছে এবং তাদের হিসেব মতে প্রতিদিন কমপক্ষে ৫০ হাজার প্রোডাক্ট বিক্রি হয়। সুতরাং, দেরী কেন, একটি ইনভাটো অ্যাকাউন্ট খুলে আজই জয়েন করুন।
সস্তা, সস্তা, এবং আরো সস্তায় কেনার জন্য এজেন্সীগুলোর সবচেয়ে বেশি আনাগোনা এ সাইটে। গ্রাফিকস্ ডিজাইন ছাড়াও এখানে অসংখ্য ক্যাটেগরির প্রোডাক্টস্ রয়েছে এবং কোন প্রোডাক্টের দামই ৫ ডলারের বেশি নয়। কিন্তু আপনার ডিজাইনের ৮০ ভাগই আপনি পেয়ে যাবেন এ সাইট থেকে। এখানে আপনার ডিজাইন বিক্রি করে খুব বেশি টাকা না পেলেও যখন আপনার একটা ডিজাইন বারবার বিক্রি হবে, আপনিও বারবার কমিশন পেয়ে দেখবেন মোটের উপর একটা বড় অ্যামাউন্ট দাঁড়িয়ে গেছে। আর সস্তায় পাওয়া যায় বলে এ সাইটের ক্রেতাও বেশি। সুতরাং, আপনার ডিজাইন বিক্রি হওয়ার চান্সও বেশি। গ্রাফিকস্ ডিজাইনের মধ্যে এ সাইটে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় লোগো। আপনার যদি লোগো ডিজাইনের দারণ দারণ আইডিয়া থাকে তো আজই জয়েন করুন একজন বিক্রেতা হিসেবে।
ইংকডি প্রপেশনাল ডিজাইনারদের জন্য সবচেয়ে উপযোগী সাইট। এখানে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় বিজনেস কার্ড, বাউচার, লেটারহেড, এনভেলপ ইত্যাদি। এখানে অ্যাকাউন্ট করে ডিজাইন আপলোড দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে সাইটে প্রদর্শিত হয় না যতক্ষণ না ইংকডি কতৃপক্ষ আপনার ডিজাইন অ্যাপ্রুব না করে। কারণ, এটা সত্যিকার অর্থেই পেশাদারিত্বের জায়গা। এখানে একটা ডিজাইন অনুমোদন পাওয়া যেমন অনেক কঠিন, তেমনি একটা ডিজাইন বিক্রি হয় চড়া মূল্যে। ৩০ ডলার অর্থাৎ আমাদের টাকায় প্রায় ২২৫০ টাকার নিচে এখানে কোন ডিজাইন বিক্রি হয় না। সুতরাং, একটা উল্লেখযোগ্য আয়ের জন্য আজই জয়েন করুন ইংকডিতে।
সোসাইটি সিক্স গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের জন্য ঘরে বসে আয় করার অন্যতম একটি সেরা সাইট। এখানে আপনি একটা ডিজাইন করবেন আর আপনার ডিজাইনের অন্যান্য অনেক ভার্সন তৈরি করে ফেলবে এ সাইটের অটোমেটেড সফট্ওয়্যার। যেমন, আপনার ডিজাইন চলে যাবে আই-ফোন কেস-এ, টি-শার্টে, মগে, শপিং ব্যাগে কিংবা যে কোন প্রিন্টেড ভার্সনের জন্য। বাড়তি পাওনা হচ্ছে, আপনার কাজের কপিরাইট আপনারই থাকবে। এমন সুযোগ হাতছাড়া করতে না চাইলে আজই জয়েন করুন সোসাইটি সিক্সে।
পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কোম্পানীগুলো তাদের প্রয়োজনীয় ডিজাইনগুলো খুঁজতে আসে এ সাইটে যেখান থেকে তারা রেডিমেড ডিজাইন পছন্দ করে কিনে নেয় এরপর টি-শার্টে, মগে, শপিং ব্যাগে কিংবা স্টিকারে সেই ডিজাইনগুলো বসিয়ে নেয়। আপনার কাজ এ সাইটে একটা অ্যাকাউন্ট খুলে জয়েন করা আর নিজের একটি ভার্সুয়াল ডিজাইন শপ তৈরি করা যা খুবই সহজ। শপ তৈরি করা হয়ে গেলে নিজের ডিজাইনগুলো আপলোড করে দেয়া পর্যন্তই আপনার কাজ শেষ। বাকী কাজ করে নেবে রেড বাবলের এক্সিকিউটিভরা। আপনার ডিজাইনের মূল্য নির্ধারণ এবং প্রমোশনসহ সব কাজ ওরাই করে নেবে। এখন পর্যন্ত পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ার এ ওয়েবসাইটে জয়েন করেছেন প্রায় ৪ লক্ষ ডিজাইনার। আপনিও জয়েন করুন আজই।
ক্লিক ফর আর্টিস্ট মেইনলি বালিশের কুশন থেকে শুরু করে পানি খাওয়ার মগ পর্যন্ত ঘরের যাবতীয় জিনিসপত্রের ডিজাইন প্রিন্ট, আর্ট প্রিন্ট, ক্যানভাস প্রিন্টের জন্য বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আর্টিস্ট এবং গ্রাফিকস্ ডিজাইনার নিয়ে থাকে। তবে এখানে জয়েন করতে হলে আপনাকে মোটামুটি ভাল মানের ডিজাইনার হতে হবে এবং আপনার করা পূর্বের ডিজাইনগুলো এদের দেখাতে হবে। সরাসরি জয়েন করার অপশন রাখেনি এরা, জয়েন করার জন্য প্রথমে একটি রিকোয়েস্ট মেইল পাঠাতে হয়। মেইল পেয়ে আপনার আগেকার কাজ যাচাই বাছাই করে পছন্দ হলেই কেবল আপনাকে জয়েন করার জন্য ইনভাইটেশন পাঠাবে। তবে একবার এখানে জয়েন করতে পারলে আপনার ডিজাইনিং লাইফ সার্থক হয়ে যাবে। বিশ্বাস না হলে উপরের ছবিটিতে দেখুন এক একটা ডিজাইনের দাম আর সাইটে গিয়ে যাচাই করুন।
জেজল ডিজাইনের জন্য এমন একটি অনলাইন মার্কেট প্লেস যেখানে আপনার ডিজাইন অন্তত ১০০ প্রোডাক্টের গায়ে প্রিন্ট হতে পারে। অন্যান্য সাইটগুলো থেকে এ সাইট কিছুটা ভিন্ন। এ সাইট শুধু ডিজাইনই বিক্রি করে না, ডিজাইনের প্রিন্ট করে বায়ারের কাছে পৌঁছে দেয়। ফলে বায়ারদের অতিরিক্ত কষ্ট করতে হয় না বলে অনেক প্রপেশনাল বায়ারের পছন্দ জেজল। একই সাথে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ডিজাইনারদের কাছে তুমুল জনপ্রিয় এ সাইটটি। একজন ডিজাইনার হিসেবে আপনাকে প্রথমে এ সাইটে জয়েন করতে হবে এবং আপনি আপনার ফেসবুক প্রোপাইল দিয়েই জয়েন করতে পারবেন। এরপর আপনাকে আপনার ডিজাইনগুলো আপলোড করতে হবে এবং সারাজীবন ধরেই আপলোড করতে পারবেন। যখনই কোন বায়ার আপনার ডিজাইন পছন্দ করবে তখন জেজল এক্সিকিউটিভরা বায়ারের সঙ্গে দরাদরি করে আপনার ডিজাইনের মূল্য নির্ধারণ করবেন। আর আপনার প্রাপ্য আপনার অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দেবেন।
গ্রাফিকস্ ডিজাইনের জন্য ওয়েব জগতে অন্যতম জনপ্রিয় এবং বড় একটি মার্কেট প্লেস নাইনটি নাইন ডিজাইনস্। এখানে জয়েন করে একদিকে যেমন নিজের ডিজাইনগুলো বিক্রির জন্য আপলোড করা যায়, অন্যদিকে বায়ারদের কাছ থেকে সরাসরি অর্ডার নেয়া যায়। যেমন, একজন বায়ার তার কোন একটা কোম্পানী বা অর্গানাইজেশনের জন্য লোগো বানাতে চায়। তো বায়ার যা করে তা হচ্ছে, লোগোর কনসেপ্ট জানিয়ে এখানে একটি ঘোষণা দিয়ে দেয়। আর ডিজাইনাররা কাজটি পাওয়ার জন্য আবেদন করে। এরপর বায়ার ডিজাইনারের আগের কাজগুলোর কোয়ালিটি বিবেচনা করে কোন একজনকে হায়ার করে। এ সাইটে আপনার একটি স্ট্রং প্রোপাইল তৈরি করতে পারলে অনেক বায়ারের কাছ থেকেই কাজ পাবেন আপনি।
এ সাইটে আপনি আপনার ডিজাইন করা লোগো, আইকনসহ বহু রকমের ডিজাইন বিক্রি করতে পারবেন। আপনার ডিজাইনের জন্য ১ ডলার থেকে শুরু করে ৩০ ডলার পর্যন্ত যে কোন মূল্য আপনি নিজেই নির্ধারণ করতে পারবেন। আর বিক্রি মূল্যের ৪০% আপনি পাবেন। পাসের্ন্টেস্ কম মনে হলেও আপনার পুষিয়ে যাবে এ কারণে যে একই ডিজাইন আপনি অন্য সাইটেও বিক্রি করতে পারবেন, এতে গ্রাফিক লেফট্ ওভারসের কোন আপত্তি নেই।
গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের জন্য আয় করার ১০ টি ওয়েবসাইটের মধ্যে চাইলে আপনি সবগুলোতেই আপনার ডিজাইন আপলোড করে বিক্রি করতে পারেন। তবে খেয়াল রাখুন, যে-সব সাইট একই ডিজাইন অন্য সাইটে বিক্রির অনুমোদন রাখেনি, ভুলেও যেন সে সব সাইটের কোন ডিজাইন অন্য সাইটে না দিয়ে ফেলেন। আর এটা যেহেতু ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট, চেষ্টা করুন শুরুর দিকে ইনকামের চিন্তা না করে নিজের প্রোপাইল ভারী করতে।
এখানকার বেশির ভাগ সাইটেরই নিজস্ব কমিউনিটি রয়েছে, ওই সব কমিউনিটিতে জয়েন করুন। অন্য ডিজাইনারদের ডিজাইনে লাইক দিন, কমেন্ট করুন। তাহলে অন্যরা আপনার ডিজাইনের প্রশংসা করে কমেন্ট করবে। এভাবে এক সময় আন্তর্জাতিক ডিজাইন কমিউনিটিতে আপনার একটা ভাল পরিচিত গড়ে উঠবে এবং অনেক ক্লায়েন্টই আপনাকে খুঁজে বের করে ডিজাইনের কাজ দেবে। সুতরাং, দেরী না করে সাইটগুলোতে জয়েন করা শুরু করে দিন আর আপলোড করুন আপনার সেরা সেরা ডিজাইগুলো।

By টি আই অন্তর

Saturday, August 10, 2019

আপনি কিভাবে গ্রাফিক ডিজাইন শিখবেন?


(নীচে Read More বাটনে ক্লিক করে সম্পূর্ণ প্রবন্ধটি পড়ুন)
ইন্টারনেটে আয় করার মত যতগুলি কাজ বা পদ্ধতি রয়েছে গ্রাফিক্স ডিজাইন হচ্ছে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি চাহিদা সম্পন্ন কাজগুলির একটি। বর্তমানে পৃথিবীর অনেক দেশেই শুধুমাত্র গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার জন্য স্কুল ও কলেজ তৈরী হয়েছে। অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে আজ যারা সফল গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে পরিচিত তাদের অনেকেই এইসব স্কুল ও কলেজের মাধ্যমেই শিক্ষা নিয়েছে। এখন প্রশ্ন হলো আপনার আমার পক্ষে তো বাইরের কোন দেশে গিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে আসা সম্ভব নয়। দুঃশ্চিন্তা করার কোন প্রয়োজন নেই কারণ ইন্টারনেটের বদৌলতে পুরো বিশ্বই এখন আমাদের হাতের মুঠোয়। তাই আজকে আমরা আপনাদের মাসনে তুলে ধরব অসাধারণ কিছু গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার ওয়েবসাইট যা থেকে আপনি নিয়মিত অধ্যবসায়ের মাধ্যমে নিজেকে সকলের সামনে একজন সফল গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসাবে তুলে ধরতে পারবেন। কোন প্রফেশনাল গ্রাফিক ডিজাইনারের কাছে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ নেয়ার পর এসব ওয়েবসাইটসমূহ আপনার কজে আসবে। 

Friday, August 9, 2019

ওয়েবসাইট বানিয়ে বিক্রয় করে অনলাইনে আয়

(নীচে Read More বাটনে ক্লিক করে সম্পূর্ণ প্রবন্ধটি পড়ুন)
অনলাইনে আয়ের অনেকগুলো পদ্ধতির মধ্যে একটি জনপ্রিয় পদ্ধতি হচ্ছে ওয়েবসাইট বানিয়ে বিক্রয় করা। যদি নিশ নিয়ে করা ওয়েবসাইট হয় তাহলে বিক্রির সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। আজকে আমরা পর্যায়ক্রমে কিভাবে একটি সুন্দর ওয়েবসাইট বানিয়ে বিক্রি করা যায় সেটি দেখব। চলুন শুরু করা যায়।

Thursday, August 8, 2019

3 Attractive TV report about outsource Freelancing in Bangladesh

(একবার ক্লিক করে ভিডিও চালু না হলে ২য় বার ক্লিক করুন)


বিঃদ্রঃ এই পোষ্টে তিনটি ভিডিও আছে। যদি ভিডিও দেখা না যায় তাহলে আপনার কম্পিউটারে Adobe flash player ইনস্টল সেটাপ করুন । গুগুলে যেয়ে Adobe flash player লিখে সার্চ করে ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন।

Wednesday, August 7, 2019

গ্রাফিক ডিজাইন ও ওয়েব ডিজাইনে কালার কনসেপ্ট

যেকোন ডিজাইন এর ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পার্ট হল কালার কনসেপ্ট… গ্রাফিক ডিজাইন ও ওয়েব ডিজাইনের ক্ষেত্রে অবশ্যই। এখানে কিছু তথ্য এখানে দেয়া হল:
০১) ডিজাইন করার সময় আমরা দু'টো কালার অলটাইম সিলেকশন এ রাখবো। সাদা আর কালো।
০২) এই সাদা কালো, রঙ দুটোকেই ডিজাইন এবং চোখের সহ্য ক্ষমতা আই মিন চোখের আরামের উপর ভিত্তি করে এদের গাড়ত্ব কমিয়ে বাড়িয়ে ব্যবহার করে যেতে পারে। লাইক : সলিড কালো এরকালার কোড #000, আবার কালো এর অন্য শেড এর কোড #232323। প্রয়োজনমত তা প্রয়োগ করা লাগবে।


০৩) সাথে একটি বেইজ কালার মানে প্রধান কালার রাখা লাগবে যা শুধু প্রধান প্রধান ক্ষেত্রগুলোকে ফুটিয়ে তুলবে।
০৪) এই প্রধান কালারের উপর ডিপেন্ড করে আমরা আইকন কালার কিংবা সেকশন কালার কিংবা ফন্টকালার ডিজাইনের সুবিধার্থে ব্যবহার করব।
০৫) প্রায়ই দেখা যায় টাইটেল ফন্টকালার একটু বোল্ড আই মিন ডার্ক কালার আর প্যারাগ্রাফ কালারটা আরেকটু হাল্কা কালার ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
০৬) ব্যাকগ্রাউন্ড কালার দেয়ার পর খেয়াল রাখা লাগবে আপনার ফন্ট-এর কালারটা তার উপর ম্যাচ করে কিনা। লাইক: ব্যাকগ্রাউন্ড কালার “সাদা” আপনি ফন্ট কালার ও সাদা কিংব তার কাছাকাছি দিলেন তাতে বুঝাই যাচ্ছে না কিংবা “লাল” কালার ব্যাকগ্রাউন্ড এর মধ্যে দিলেন ” নীল” কালার ফন্ট তাতে লেখাগুলো পড়তে কষ্ট হয় আর বুঝাও যায়না। এরকম কিছু এড়িয়ে যাবার চেষ্টা করতে হবে।
০৭) কালারের ব্যাপারগুলো বুঝার জন্য অনেক ডিজাইন দেখা বাঞ্ছনীয়।

Tuesday, August 6, 2019

#Typography Bangla Tutorial A to Z

 


Please browse these links:

#Typography Bangla Tutorial A to Z


Typography for Developers Tutorial - Full Course

 

সম্মানজনক আয়ের মাধ্যম ওয়েব ডিজাইন

 (নীচে Read More বাটনে ক্লিক করে সম্পূর্ণ প্রবন্ধটি পড়ুন)

নাজমুন নিসাত অন্তিকা, একজন ওয়েব ডিজাইনার এবং ডেভেলপার। বর্তমানে তিনি একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগে প্রভাষক হিসেবে কর্মরত। এর আগে তিনি মাল্টিন্যাশনাল সফটওয়্যার ফার্মে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারহিসেবে ছিলেন।কাজ করেছেন বেসিস, বিসিসি, এটুআই, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সাথে। ২০১৩ সাল থেকে বেসিসে ওয়েবডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট কোর্সের ইন্সট্রাক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, পাশাপাশি নিয়মিত ফ্রিল্যান্সিংও করছেন। ওয়েবডিজাইনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দৈনিক ইনকিলাবের সাথে কথা হয় এই ডিজাইনারের। তাঁর সাথে আলাপচারিতায় ছিলেন নুরুলইসলাম।

Monday, August 5, 2019

পৃথিবীর সহজতম পেশা কি আউটসোর্স ফ্রীল্যান্সিং?

              উপরের প্রশ্নটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ? এ বিষয়ে আমাদের জবাব হচ্ছে- করতে জানলে অনেক কঠিনও সহজ হয়ে যায়।  অভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠান ও প্রশিক্ষকের নিকট থেকে উত্তমরূপে কাজ শিখুন এবং নিয়মিত প্র্যাকটিস করুন।   অধ্যবসায়ের সাথে কাজে লেগে থাকুন।  তাহলে সফল হবেন ইনশাল্লাহ।  

              বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এ প্রশ্নটি গুরুত্বপূর্ণ।   কারণ অনেকেই এপেশেকে সহজতম পেশা মনে করে সামান্যতেই হতাশ হয়ে যায়।   অন্যান্য সব পেশার মতই এখানেও সফলতার জন্য জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা, শ্রম এবং অধ্যবসায়ের খুবই প্রয়োজন ।   তবে অন্যান্য অনেক পেশার চেয়ে বেশী সম্ভাবনা এ পেশাতে রয়েছে। 
                  উপরের ইমেজটি লক্ষ্যটি করুন।   এখানে সহজতা ও কঠিনতা উভয়ই প্রকাশ পায়।  

ফ্রি ফন্ট ডাউনলোড করার উপায়


আজকাল গ্রাফিক ডিজাইনার ও ওয়েব ডিজাইনারদের পাশাপাশি সাধারণ ব্যবহারকারীরা তাদের প্রয়োজনে বিভিন্ন স্টাইলের ফন্ট ডাউনলোড করে থাকেন। এখানে কিছু ওয়েবসাইটের ঠিকানা দিলাম যেগুলোতে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সাজানো রয়েছে হাজার হাজার ফ্রী ফন্ট। এই সাইটগুলো থেকে আপনি ডাউনলোড করে নিতে পারেন আপনার আপনার পছন্দের ফন্ট। 
১) ১০০১ ফ্রী ফন্ট: www.1001freefonts.com
২) ডা ফন্ট: www.dafont.com
) আরবান ফন্ট: www.urbanfonts.com
৪) এবসট্রাক্ট ফন্ট: www.abstractfonts.com
৫) সার্চ ফ্রি ফন্ট: www.searchfreefonts.com
৬) দ্যা ফন্টশ্যাক: www.fontshack.com/home.php
৭) ফন্ট স্টক: www.fontstock.net
৮) হাই ফন্টস: www.highfonts.com
৯)    ফন্টকিউবস: www.fontcubes.com
১০) গুগল ফন্টস (Google Fonts): https://fonts.google.com

Please browse this link: 

Free Font: ফ্রি ফন্টের ওয়েবসাইটের বিস্তারিত আলোচনা




একটি প্রশ্নের উত্তর:

ছবি থেকে ফন্ট বের করার উপায় কি?

Sunday, August 4, 2019

6 Ways to Earn Money Using your Website | Create a Website & Earn Money from Online |Bangla Tutorial

টাইপোগ্রাফি: যা একজন ডিজাইনারের জানা অত্যাবশক

টাইপোগ্রাফি হচ্ছে খাশ বাংলায় ডিজাইনের ভাষা। ফন্ট চুজিং থেকে শুরু করে তার লাইনের মাঝে গ্যাপ রাখা, ডিজাইনের প্রয়োজন অনুযায়ী ওয়ার্ডগুলোর মাঝেও গ্যাপ রাখা এই পার্ট এর মধ্যেই পড়ে। . একটি ডিজাইন অনেকাংশেই সঠিক ফন্ট চুজিং এর উপর নির্ভর করে।

০১) আপনার ডিজাইনের সাথে মিল রেখে ফন্ট সিলেকশন করতে হবে। যেমন : বেশিরভাগ রেস্টুরেন্ট ডিজাইন এ দেখবেন একটা ফন্ট একটু হ্যান্ড রাইটিং টাইপ নিয়ে বেশি ব্যবহার করে থাকে।

০২) মাত্রাতিরিক্ত ফন্ট ব্যবহার না করাই ভালো। প্রয়োজন অনুযায়ী একটা টাইটেল আর প্যারাগ্রাফ এরজন্য একটি ফন্ট, টোটাল ২টি ফন্ট ব্যবহার করা যেতে পারে। তারপরো চাইলে আরো ১টি নেয়া যায়। তবে এর বেশি ফন্ট ব্যবহার না করাই মনে হয় ভালো।

– একটি ফন্টের অনেকগুলি স্টাইল থাকে যেমন normal, light, semi-bold, bold ইত্যাদি। এরকম একটি ফন্ট ব্যবহার করেই ভাল ডিজাইন করা সম্ভব। দুটি ফন্ট হলে বৈচিত্র আসে, ভাল লাগে। প্রথম প্রথম দুটি ফন্টের ভাল কম্বিনেশন খুজতে কাজে লাগতে পারেhttp://fontpair.co/কিংবা http://www.typegenius.com/

০৩) ট্রাই করবেন গুগোল ফন্ট কিংবা ফ্রি ফন্ট যেগুলো সহজেই কমার্শিয়াল কাজে ব্যবহারকরা যায় তা ব্যবহার করতে। প্রয়োজনে প্রিমিয়াম ফন্ট ও ব্যবহার করতে পারেন। তবে ফন্টগুলোর যেসব স্থানে পাওয়া যাবে তার লিং দিয়ে দিলে ভালো তাই সেটা নোটপ্যাড এ সংরক্ষণ করতে পারেন।

০৪) ফন্টটা যাতে সহজে পড়া যায় সেরকম হওয়া ভালো।

০৫) আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পার্ট হচ্ছে, লাইন-হাইট। একটা লাইনের থেকে তার নিচের লাইনের মাঝে দুরত্বই লাইন-হাইট। আপনি ২টা লাইন লিখলেন, কিন্তু উপর নিচে গ্যাপ না রাখলে তা একটার সাথে আরেকটা লেগে যেতে পারে। সেজন্য এই গ্যাপ টা রাখা উচিত।

০৬) টাইটেল কালার, হেডিং ফন্ট সাইজ অনুযায়ী লাইন-হাইট দেয়া যায় আবার নিজেও ডিফাইন করে দিতে পারেন। . ফন্ট সাইজ গুলো আলাদা ভাবে একসাথে ডিফাইন এবং কালার গুলো একসাথে ঠিক করে নিলে তাতে সময় বাচে।

০৭) ডিজাইনের প্রয়োজনে একটা ওয়ার্ড থেকেও আরেকটা ওয়ার্ড এর দুরত্ব ঠিক করে দেয়া যেতে পারে। সেটা হল: Word spacing or letter spacing.

০৮)টাইটেল হওয়া চাই অর্থবোধক আর প্যারাগ্রাফ টেক্সট খুব বেশি না হওয়াই ভালো।


০৯) একটা বিষয়, সেকশন টু সেকশন গ্যাপ সমান রাখা চাই এবং টাইটেল হেডিং, প্যারাগ্রাপ এবং বাটন আইকন এসবের মাঝেও একটা নির্দিষ্ট পরিমান গ্যাপ রাখা চাই যাতে হিজিবিজি না লাগে।

Saturday, August 3, 2019

অনলাইন ইনকামের ক্ষেত্রে ফাইভার কেন উপেক্ষণীয় নয় - কেন গুরুত্বপূর্ণ?

- স্বপ্নিল সিরাজ
ফাইভার মার্কেটপ্লেসকে আমরা অনেকেই জেনে বা না উপেক্ষা করি। আজ আমি বলবো ফাইভারকে উপেক্ষা করার কারণ এবং কেন আমদের ফাইভারকে উপেক্ষা করা উচিত নয়।

উপেক্ষার কারণঃ

১. ফাইভার সম্পর্কে সঠিক ধারণার অভাব ।
২. ফাইভারকে শুধু $5 এর মার্কেটপ্লেস ভেবে ভুল করা ।


কেন উপেক্ষা করা উচিত নয়ঃ

১. আমি মনে করি ফাইভার হতে অনেকের বিশেষ করে নতুনদের স্বপ্ন পূরণের এবং আত্মবিশ্বাসী হওয়ার মার্কেটপ্লেস। এখানে অনেক সুযোগ আছে নতুনদের কাজ পাওয়ার । এখানে বিক্রি হয়না এমন কোন কাজ বোধহয় আমরা করি না। আপনি যা ভাল পারেন তা দিয়েই এখানে শুরু করতে পারেন।
২. ফাইভারের স্লোগান ৫ ডলারের হলেও ফাইভার আসলে শুধু ৫ ডলারের নয়। আসল সত্যি হচ্ছে ফাইভা্রে ৫ ডলারের নিচে কোন কাজ নেই।
৩. ফাইভারে বিড করার কোন ঝামেলা নেই তাই বিড করা নিয়ে নতুনদের যে ভয় সেটা থাকছে না। তাছাড়া বিড করার জন্য সময়টাও আপনার ব্যয় হচ্ছে না।
৪. এখানে আপনার বায়ারকে খুজতে হবে না, বায়ার আপনাকে খুজে নিবে। ঠিক বাসায় "টু-লেট" বিজ্ঞাপন দেওয়ার মত। যার বাসা ভাড়া দরকার বাকিটা সেই বুজবে।
৫. ফাইভারের ফিল্টারিং এমনভাবে করা যাতে থাকছে সবার জন্য সমান সুযোগ।
৬. এখানে বিড করার কোন পথ না থাকলেও আপনি বায়ার রিকোয়েস্ট পাঠাতে পারেন যা এক প্রকার বিড বলার যায়। তারমানে হচ্ছে এখানে দুই ধরণের পথই খোলা থাকছে আপনার জন্য।
৭. ফাইভারে প্রচুর পরিমাণে কাজ পাওয়া যায়। যদি অধিকাংশ কাজই ছোট ছোট কিন্তু ভুলে যাবেন না ছোট ছোট বালুকণা দিয়েই এই মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে।
এমন আরও অনেক কারণ আছে যা আপনার স্বপ্ন পূরণের পথে আপনাকে একধাপ এগিয়ে দিতে পারে। তবে মনে রাখবেন আপনার স্বপ্ন আপনাকেই পূরণ করতে হবে। ক্ষেত্র তৈরি, সামনে অপার সম্ভাবণা কিন্তু আপনি প্রস্তুত তো? যে কোন ক্ষেত্রে সফল হওয়ার জন্য পরিশ্রমের কোন বিকল্প নেই। ফ্রিলান্সিং ও এর বাইরে নয়। হতাশ না হয়ে এগিয়ে যান, সফলতা আসবেই। আপনার সফলতার পিছনে আপনি ছাড়া আর কোন প্রতিবন্ধকতা নেই। আপনার স্বদিচ্ছা এবং পরশ্রমই আপনাকে এনে দিতে পারে কাঙ্খিত সাফল্য। তাই এগিয়ে যান।

Thursday, August 1, 2019

গ্রাফিক ডিজাইনে রংয়ের ব্যবহার এবং এর সাইকোলজিক্যাল ফ্যাক্ট


সহজাতগতভাবেই আমাদের মন রংয়ের প্রতি সংবেদনশীল, নন-ভার্বাল কমিউনিকেশনেও রং আমাদের চিন্তা ও আবেগকে খুব সহজে নাড়া দিতে পারে। তাই কোন ডিজাইন যে গোপন অর্থ বহন করে সেটা তাৎক্ষনিকভাবে বুঝে নিতে রং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গবেষণায় দেখা গেছে রং একটি পাওয়ারফুল কমিউনিকেশন টুল, শুধুমাত্র কালার ইফেক্টের ব্যবহার মানুষের মাঝে কেনাকাটার মত অভ্যাসেও বিস্তর পরিবর্তন আনতে পারে। শুনলে হয়তো অবাক হবেন, কিছু রং মানুষের ব্লাড প্রেসার পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে পারে। এমনকি অনলাইন শপিং, এডভার্টাইজিং, মার্কেটিং ক্যাম্পেইনে প্রায় ৮০ভাগ ক্ষেত্রে ক্রেতার আকর্ষণ বাড়াতে রংয়ের ব্যবহারকে উল্লেখযোগ্য বিবেচনা করা হয়। তাই নন-ভার্বাল কমিউনিকেশনে যে পার্টগুলো গ্রাফিক ডিজাইনারেরা ব্যবহার করে থাকেন তার মধ্যে সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ এবং শক্তিশালী হল কালার বা রঙ। এজন্যেই সঠিকভাবে জেনে রংয়ের ব্যবহার করা ফটোগ্রাফার, গ্রাফিক্স ও ওয়েব ডিজাইনারদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।


রঙয়ের ব্যবহার যেহেতু মানুষের মনের উপর প্রভাব বিস্তার করতে বিরাট ভূমিকা পালন করে. তাই কালার ইফেক্টের কিছু সার্বজনীন অর্থও রয়েছে। তাই গ্রাফিক ডিজাইনে বিভিন্ন রঙয়ের ব্যবহার কি অর্থ বহন করে সেটা জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য। বিভিন্ন রং আমাদের মনে বিভিন্ন অনুভুতির সৃষ্টি করে, তাই রঙ এবং এর ব্যবহারে সতর্ক হতে হয় । । চলুন জেনে নিই মনের উপর বিভিন্ন রঙ এর ভূমিকা কেমন হতে পারে:

সাদাঃ

শুদ্ধতা ও শান্তির প্রতীক হিসেবে সাদা রং এর ব্যবহার বিশ্বজনীন। ডিজাইনে এই রঙটি সাধারণত রিভার্সড টেক্সট কিংবা নেগেটিভ স্পেসিং এ বেশী ব্যবহৃত হয়, ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ড লাইফ(WWF) এর লোগোটা দেখুন, আশা করি পরিষ্কার ধারণা পেয়ে যাবেন।
মানুষের মনে সাদা রঙ সাধারণত: যে ধরণের প্রভাব ফেলে তা নিম্নরুপঃ
ইতিবাচকঃ পরিচ্ছন্নতা, সত্যনিষ্ঠ, শান্তি, শুদ্ধতা, স্বচ্ছতা, সরলতা।
নেতিবাচকঃ শূন্যতা, উদাসীনতা।

কালোঃ

সাদার পরই যে রঙ এর কথা আসে সেটা হল কালো। সাধারণতঃ কর্তৃত্বপূর্ণ এবং শক্তিশালী একটি রঙ। সম্পদশালী এবং সুরুচিপূর্ণতাকে যেমন তুলে ধরে তেমনি অশুভ ভয় এবং বিষন্ন ভাবের প্রতিকৃতি মনে জাগিয়ে তুলে। আবার এর শৈল্পিক ব্যবহার মনে এমন একটি প্রতিরক্ষামূলক বাধা সৃষ্টি করে যেন মনে হবে আপনার দিকে আসা সকল অপশক্তিকে শুষে নিচ্ছে।
সাধারণত কালো রঙ মানুষের মনে যে ধরণের প্রভাব ফেলে তা নিম্নরুপঃ
ইতিবাচকঃ বোল্ডনেস, কর্তৃত্ব, বিশুদ্ধতা, নিয়মানুগত্য, রহস্য, গুরুত্বপূর্ণ ।
নেতিবাচকঃ ভয়, নিপীড়ন, উদাসীনতা।

নতুন জীবন এবং নতুনের মতো করা বুঝাতে সবুজ রঙের ব্যবহার উল্লেখ করার মত। সবুজ রঙ মনে যেমন প্রশান্তি ও স্বচ্ছন্দতা জাগিয়ে তুলে তেমনি অপরিপক্কতাকেও তুলে ধরে। প্রায়ই বিভিন্ন কোম্পানীর লোগোতে এই রঙের ব্যবহার চোখে পড়ে, বিশেষত: যারা নিজেদেরকে ইকো-ফ্রেন্ডলি হিসেবে পরিচিত করাতে চায়। এনিমেল প্ল্যানেট চ্যানেলের লোগোটি এর বড় উদাহরণ।
সাধারণত সবুজ রঙ মানুষের মনে যে ধরণের প্রভাব ফেলে তা নিম্নরুপঃ
ইতিবাচকঃ টাটকা, প্রাকৃতিক, ছন্দ, সুস্বাস্থ্য, নিরাময়।
নেতিবাচকঃ কোমলত্ব, একঘেয়েমি।

লাল

সবচেয়ে লম্বা তরঙ্গদৈর্ঘ্যের হওয়ায় লাল বেশ শক্তিশালী একটি রং, তাই খুব দূর থেকেও দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে। লাল রঙের এই ধর্মের কারণেই ট্রাফিক লাইটে এর ব্যবহার বিশ্বব্যাপী। লাল এমন একটি গাঢ় রঙ যা মানুষের মনে ভালবাসার মত তীব্র আবেগ জাগানো থেকে শুরু করে ব্লাড প্রেসার পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে পারে। লোগো ডিজাইনে দর্শকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্যে বহুলভাবে ব্যবহৃত হয়।
সাধারণত লাল রঙ মানুষের মনে যে ধরণের প্রভাব ফেলে তা নিম্নরুপঃ
ইতিবাচকঃ সাহসিকতা, প্রবলতা, উষ্ণতা, শক্তি, ফাইট অর ফ্লাইট, উদ্দীপনা, উত্তেজনা।
নেতিবাচকঃ আক্রমনাত্বকতা, আগ্রাসন, মানসিক চাপ সৃষ্টি।

নীল

নীল এর সাইকোলজিক্যাল ইফেক্ট লাল এর পুরুই উল্টোটা, কারণ লাল রং কাজ করে ফিজিক্যালি আর নীল রং কাজ করে মেন্টাললি। নীল রং খুব সহজেই মনের মাঝে শান্ত করার অনুভূতি জাগিয়ে তুলতে পারে। বেশীরভাগ মানুষেই একটা ব্যাপারে একমত যে, ডিজাইনে অন্তত একটা নীল শেড থাকলেও সেটা তাদের প্রিয় হয়ে উঠে। বেশীরভাগ মানুষের প্রিয় রং নীল, তাই নীল রং কে বিশ্বব্যাপী মানুষের প্রিয় রং বলা হয়। এমনকি রিসার্চেও এটা প্রমাণিত হয়েছে।
নীল রঙ মানুষের মনে যে ধরণের মানসিক প্রভাব ফেলে তা নিম্নরুপঃ
ইতিবাচকঃ বুদ্ধিদীপ্ততা, যোগাযোগ দক্ষতা, প্রশান্ত ভাব, আস্থা, প্রত্যয়, নির্মলতা, বিশ্বাস।
নেতিবাচকঃ নির্লিপ্ততা, আবেগশূন্যতা।

হলুদঃ

অত্যন্ত দৃষ্টিগোচর একটি রং এবং দেখার জন্য সব থেকে সহজতম রং। তাই খুব সহজেই মানুষের মাঝে উদ্দীপনা জাগাতে পারে। হলুদ রং এর সঠিক ব্যবহার আমাদের মনে যেমন প্রফুল্লতা এবং আত্মসম্মানবোধকে জাগিয়ে তুলে তেমনি এর অতিরিক্ত ব্যবহার ভয় এবং উদ্বিগ্নতাকে জাগিয়ে তুলে।
মানুষের মনে হলুদ রঙ যে ধরণের মানসিক প্রভাব ফেলে তা নিম্নরূপঃ
ইতিবাচকঃ আত্মমর্যাদা, বুদ্ধিদীপ্ততা, আগ্রহ, আনন্দ, ইতিবাচকতা, সূর্যোদয়।
নেতিবাচকঃ নির্লিপ্ততা, আবেগশূন্যতা।

বাদামীঃ

লাল, হলুদ এবং কাল এর সমন্বয়ে রঙটি গঠিত। এর ফলে বাদামী রং মস্তিস্কে কালো রঙের মতই প্রভাব ফেলে কিন্তু এটি তুলনামূলকভাবে উষ্ণ এবং কোমলতার অনুভূতি জাগায়। বাদামী রংকে বলা হয় প্রকৃতির রং, এই রঙটি প্রাকৃতিক বা অর্গানিক বস্তুর সাথে সম্পর্কিত। বেশীরভাগ ডিজাইনাররাই পিউর ব্ল্যাক ব্যবহার করার চেয়ে বাদামী রং ব্যবহারের সাজেশন দিয়ে থাকেন।
মানুষের মনে বাদামী রঙ যে ধরণের মানসিক প্রভাব ফেলে তা নিম্নরুপঃ
ইতিবাচকঃ গুরুত্ব, আন্তরিকতা, প্রাকৃতিক, নির্ভরযোগ্যতা, সাপোর্ট।
নেতিবাচকঃ রসবোধের অভাব, রাশভারী।

কোন রং মানুষের উপর কিভাবে প্রভাব ফেলে সেটা অনেকখানি নির্ভর করে কিভাবে কোথায় রঙটি ব্যবহৃত হয়েছে, তাই গ্রাফিক্স ডিজাইনে রঙের ব্যবহার এবং সাইকোলজিক্যাল ইফেক্ট জানার পরই যে বিষয়টি চলে আসে সেটা হল রং এর ব্যবহার। গ্রাফিক্স ডিজাইনে রং এর ব্যবহার সম্পর্কে জানতে চাইলে আরও কিছু বিষয় আগে জানা লাগবে। 
Text source: www.techtunes.com.bd

Please See this video:

ফটোশপ শেখার কয়েকটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট

ফটোশপ হল ডিজাইন এবং ফটো এডিটিংয়ের জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সফটওয়্যার। এটি শেখার জন্য বিভিন্ন ফ্রি রিসোর্স পাওয়া যায়, যা নতুন এবং অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীদের জন্য উপযোগী। এখানে কিছু উল্লেখযোগ্য ফ্রি ফটোশপ শেখার ওয়েবসাইটের আলোচনা করা হল: 


এই সাইটে খুবই মানসম্মত টিউটোরিয়াল পাওয়া যায়। প্রতি এক-দুই দিন পর পর নতুন টিউটোরিয়ার আসে। টিউটোরিয়ালগুলো প্রধানত ফটো এফেক্ট, ড্রয়িং, টেক্সট এফেক্ট, ওয়েবসাইট ডিজাইন ইত্যাদি বিষয়ের উপর লেখা হয়। টিউটোরিয়ালের পাশাপাশি বেশকিছু গ্রাফিক্স, আইকন, ফটোশপ ব্রাশ, টেক্সচার এবং ছবি বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায়। সাইটে বিভিন্ন ফটোশপ এক্সপার্টদের সাক্ষাৎকারও প্রকাশ করা হয়।

এই সাইটের নিজস্ব কোন টিউটোরিয়াল নেই, বরং ওয়েবে ছড়িয়ে থাকা ফটোশপের বিভিন্ন টিউটোরিয়ালকে এখানে লিস্ট আকারে সাজানো হয়। এই সাইটে সাড়ে বারো হাজারের বেশি ফটোশপের টিউটোরিয়ালের একটি সম্ভার পাবেন। টিউটোরিয়ালগুলো বিভিন্ন বিভাগে সাজানো থাকে, ফলে সহজেই প্রয়োজনীয় তথ্য খোঁজে পাওয়া যায়। বিভাগের পাশাপাশি আইকনের মাধ্যমে টিউটোরিয়ালগুলো সাজানো থাকে।


ফটোশপ দিয়ে দৃষ্টিনন্দন এফেক্ট তৈরির টিউটোরিয়াল নিয়ে জনপ্রিয় এই সাইটটি সাজানো হয়েছে। সাইটটিতে ফটোশপের এফেক্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ফটো এফেক্ট, টেক্সট এফেক্ট, ওয়েব গ্রাফিক্স, ওয়েবসাইট ডিজাইন ইত্যাদি বিষয়ের উপর টিউটোরিয়াল পাওয়া যায়। ওয়েবসাইট ডিজাইন বিভাগে একটি সম্পূর্ণ ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরি করতে হয় তা ছবি সহকারে বর্ণনা করা হয়েছে।

ফটোশপ ক্যাফে একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যা ফটোশপ এবং লাইটরুম ব্যবহারকারীদের জন্য উচ্চ মানের টিউটোরিয়াল এবং কোর্স সরবরাহ করে। এখানে আপনি ফ্রি টিউটোরিয়াল, বিশেষ এফেক্ট, টেক্সট এফেক্ট, ড্রোন ফটোগ্রাফি, এবং এআই আর্ট টুলসের উপর বিভিন্ন টিউটোরিয়াল পাবেন। প্রিমিয়াম কোর্সগুলো আরও গভীরভাবে ফটোশপের বিভিন্ন টুল ও ফিচার শেখায়। নতুন ফটোশপ ব্যবহারকারীদের জন্য এটি একটি চমৎকার রিসোর্স।

ফটোশপ ক্যাফে সম্পর্কে আরও জানতে, তাদের ওয়েবসাইটে যান: PhotoshopCAFE

টিউটোরিয়ালজ (Tuts+)

টিউটোরিয়ালজ একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট যেখানে হাজার হাজার ফ্রি টিউটোরিয়াল এবং ভিডিও পাওয়া যায়। এখানে ফটোশপ ছাড়াও বিভিন্ন সফটওয়্যারের উপর টিউটোরিয়াল পাওয়া যায়। ফটোশপের বেসিক থেকে এডভান্সড টিউটোরিয়ালগুলো এই ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়। বিস্তারিত জানতে তাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

ফটোশপ এসেনশিয়ালস (Photoshop Essentials)

ফটোশপ এসেনশিয়ালস ফটোশপের বেসিক থেকে শুরু করে অ্যাডভান্সড টিউটোরিয়াল সরবরাহ করে। এটি বিশেষত নতুন ব্যবহারকারীদের জন্য উপযোগী, কারণ এটি বেসিক টুল এবং ফিচারগুলো সহজভাবে ব্যাখ্যা করে। বিস্তারিত জানতে তাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

স্পুন গ্রাফিক্স (Spoon Graphics)

স্পুন গ্রাফিক্স একটি জনপ্রিয় ব্লগ যা বিভিন্ন গ্রাফিক ডিজাইন টিউটোরিয়াল, ফ্রি রিসোর্স, এবং প্রজেক্ট আইডিয়া সরবরাহ করে। এটি নতুন এবং অভিজ্ঞ ডিজাইনারদের জন্য উপযোগী। বিস্তারিত জানতে তাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

ফ্লার্ন (PHLEARN)

ফ্লার্ন একটি অনলাইন টিউটোরিয়াল প্ল্যাটফর্ম যা ফটোশপ, লাইটরুম, এবং ফটোগ্রাফির উপর উচ্চমানের টিউটোরিয়াল সরবরাহ করে। এখানে ফ্রি এবং পেইড উভয় ধরনের টিউটোরিয়াল পাওয়া যায়। ফ্লার্ন বিভিন্ন রিসোর্স, যেমন প্রিসেটস, লুটস, অ্যাকশনস এবং ব্রাশেস প্রদান করে, যা আপনার ফটোশপ কাজকে সহজ ও কার্যকর করে তুলতে সাহায্য করবে। বিস্তারিত জানতে তাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

উপসংহার

ফ্রি ফটোশপ শেখার জন্য অনেক ভালো ওয়েবসাইট আছে। এই ওয়েবসাইটগুলো আপনাকে সহজে এবং কার্যকরভাবে ফটোশপ শেখার সুযোগ প্রদান করে। এই সমস্ত রিসোর্স ব্যবহার করে আপনি আপনার ফটোশপ দক্ষতা উন্নত করতে পারেন এবং বিভিন্ন প্রজেক্টে প্রফেশনাল ডিজাইন তৈরি করতে পারেন।

গ্রাফিক ডিজাইনে ফন্টের ব্যবহার করবেন কিভাবে?


গ্রাফিক ডিজাইনে কি ধরণের ফন্ট ব্যবহার করবেন, কি ভাবে লিখবেন, কতগুলি ফন্ট ব্যবহার করা যাবে, বোল্ড দিবেন নাকি লাইট, আন্ডারলাইন দিবেন নাকি দিবেন না এই বাপারগুলি অনেক দ্বিধা তৈরি করে তাই এই এই লেখাটা। আশা করছি এটা পড়লে গ্রাফিক ডিজাইন এ লেখার ব্যাপার এর অধিকাংশ সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

কিছু পয়েন্ট দিচ্ছি যা না করার চেস্টা করবেন যারা গ্রাফিক ডিজাইন করছেন অথবা যারা করতে চাচ্ছেন আশা করছি সবার জন্যই কাজে লাগবে।

সব কিছুতে HELVETIA “ ফন্ট ব্যবহার করেন
ঠিক আছে বুঝতে পারছি অনেক জনপ্রিয় একটি ফন্ট এটি সব সময়ের জন্য। আর এটাই হয়ত এই ফন্ট এর পতন এর পিছনের কারন।আর যতই জনপ্রিয় ফন্ট হোক আপনাকে সব অধিকাংশ সময় কেন এটাই ব্যবহার করতে হবে। চেষ্টা করুন সেখান থেকে বের হয়ে আসার জন্য, চেষ্টা করুন এক এ ধরনের ফন্ট বিভিন্ন ডিজাইন এ ব্যবহার করার অভ্যাস পরিহার করতে। শুধু মাত্র উদাহারন হিসেবে rade Gothic, Formata, Futura, Antique Olive, Eurostile এই ফন্টগুলি ব্যবহার করে দেখেন।

লেখাকে ডানে বামে এবং উপরে নিচে টানা
অনেকে ডিজাইন এ জায়গা ফিল করার জন্য লেখাকে টেনে বড় করে, চারপাশ দিয়ে না, ডানে বামে অথবা উপরে নিচে সেটা করলে যা হয় সেটা ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন।এই কাজগুলি ডিজাইনকে নষ্ট করে দেয়। আপনি যে ফন্ট ব্যবহার করলেন সেই ফন্ট আর সেই ফন্ট রইল না তার চেহারা হারিয়ে ফেলল। লেখার পর জায়গা যদি বেশি থাকে তাহলে একটা অক্ষর থেকে আর একটা অক্ষর এর গ্যাপ বাড়ানো যেতে পারে কিন্তু লেখাকে এইভাবে টেনে নষ্ট করার কোন মানে হয় না।

দুই বার করে “Enter” দেয়া
এক লাইন থেকে আর এক লাইন এ দুই বার করে ইন্টার প্রেস করলে লেখার মধ্যে অনেক গ্যাপ থেকে যায়। একটা লাইন থেকে আর একটা লাইন এ গ্যাপ থেকে যায় যার ফলে লেখাগুলিকে ছাড়া ছাড়া মনে হয়, একটার সাথে আর একটার কানেকশন থাকে না। তাই চেষ্টা করবেন লাইন এর মাঝে অতিরিক্ত গ্যাপ না দেয়া।

দুইটা করে স্পেস দেন প্রতিটা লেটার এর পাশে?
আপনি কি প্রতিটা শব্দের পাশে দুইটা করে স্পেস দিচ্ছেন। ভাবছেন কাছাকাছি হয়ে গেলে পড়তে সমস্যা। টা না কিন্তু। একটা শব্দ থেকে আর একটা শব্দতে একবার এর বেশি স্পেস দেয়া ভুল। একটা শব্দ থেকে আর একটা শব্দর মধ্যে একটাই স্পেস হবে।

লিখার পিছনে কালার দিয়ে হাইলাইট করেন?
আমি ধরে নিলাম আপনি সফটওয়্যার এ এই কাজটা শিখেছেন তার মানে কিন্তু এই না আপনাকে এগুলি ব্যবহার করতে হবে। এরকম করলে লিখাটা থেকে পাঠক এর মনোযোগ চলে যাবে। আপনি অন্য ভাবে হাইলাইট করেন, আপনার শিরোনাম অনেক সুন্দর হতে পারে।লিখার মধ্যে সাদা স্পেচ রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন ধরনের ফন্ট ব্যবহার করে দেখতে পারেন।

সব লেখায় বর্ডার ব্যবহার করেন
যারা সব লেখায় বর্ডার ব্যবহার করেন তাহলে আসলে নিশ্চিত থাকে না তাদের ডিজাইন নিয়ে। আপনাকে সাদা স্পেস ব্যাবহার করতে হবে। তাহলে আসলেই ভালো কিছু হবে।

বুলেট হিসেবে “-“ Hyphen ব্যবহার করা
ডিজাইন এ কোন কিছু পয়েন্ট আকারে দেয়ার প্রয়োজন হলে আপনি hyphen ব্যবহার না করে ডট অথবা এই ধরন এর বুলেট ব্যবহার করার চেস্টা করুন

আপনি কি লিখায় Emboss অথবা drop shadow ব্যবহার করেন
আপনি কি লেখায় হাল্কা একটা drop shadow অথবা emboss ব্যবহার করেন যেটা আপনার সফটওয়ারে আছে? যদি করেন তাহলে সেগুলি করা এখনি বন্ধ করেন। এগুলি করলে আপনার বায়ার বুঝে যায় আপনার ডিজাইন এর হাত অনেক কাঁচা। ডিজাইন এর মধ্যে রংধনুর Gradient ব্যবহার করা, Reflections ব্যবহার করা Comic sans ফন্ট ব্যবহার করা একদম ই আপনাকে প্রোফেসনাল ডিজাইন থেকে দূরে নিয়ে যাবে। তাই এগুলি বন্ধ করে সাধারণ ডিজাইন এর দিকে মনোযোগ দেন আর এটা ভাববেন না সেটা করা অনেক কঠিন আর আপনারটা করা অনেক সহজ।

লেখার নিচে Underline ব্যবহার করা
গ্রাফিক ডিজাইন এ নিয়ম এ underline ব্যবহার এর কথা নিষেধ করা হয়েছে। শুধু মাত্র ওয়েবসাইট এর হাইপারলিঙ্ক এর ক্ষেত্রে এটা ব্যবহার করা যাবে, অন্য কোথাও না।

সব লিখা বড় হাতের অক্ষর
সব লিখাতে বড় হাতের অক্ষর ব্যবহার করলে সেটা পড়তে অনেক কষ্টকর হয়ে যায়। কারন আমরা কোন শব্দ অক্ষর দিয়ে চিনি না, চিনি সেই শব্দের শেপ দিয়ে। যদি একটা শব্দের শব্দগুলি অক্ষর বড় হাতের থাকে তাহলে সব অক্ষর এর শেপ এক সমান হয়ে যায় আর সেজন্য পাঠকদের লিখা বুঝতে হলে একটা একটা অক্ষর পরে বুঝতে হয়ত অনেকটা বানান করা পরার মতো অবস্থা। কিছু কিছু ক্ষেত্রে অবশ্য বড় হাতের লিখা দেয়া যায় কিন্তু বুঝতে হবে সেটা কোথায় দিচ্ছেন, ভালো হয় লিখাতে বোল্ড ব্যবহার করলে, বিভিন্ন ধরনের ফন্ট ব্যবহার করলে।আরও যদি অন্য রকম করতে চান তাহলে কিছু শব্দকে উল্টিয়ে দিয়া দেখতে পারেন। তবে এটা যেন আবার অবভাশ না হয়ে যায়

বানান ঠিক না করা, গ্রামার এ ভুল করা
বানান ঠিক না করা এবং গ্রামার এ ভুল এ করা অনেক বড় একটা ভুল ডিজাইনদের জন্য। তাই এদিকে খুব ভালো ভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে।

একটা অক্ষর থেকে আর একটা অক্ষরের গ্যাপ
অনেকেই দেখা যায় ডিজাইনকে অন্যরকম করার জন্য একটা অক্ষর থেকে আর একটা অক্ষর এর গ্যাপ দেয় না বললেই চলে। জেতা উচিত না। একটা কথা মনে রাখতে হবে যে গ্রাফিক ডিজাইন এ ডিজাইন সুন্দর দেখা যাচ্ছে শুধু এটা কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ না, গুরুত্বপূর্ণ হল আপনার সেই ডিজাইন দর্শক বুঝতে পারছে কিনা। পরতে গেলে সহজে পরতে পারছে কিনা। যখন একটা শব্দ থেকে আর একটা শব্দের মধ্যে গ্যাপ থাকে না তখন সেটা পরতে সমস্যা হয়, তাই একটা অক্ষর থেকে আর একটা অক্ষর এ গ্যাপ রাখতে হবে।

একটা অক্ষর থেকে আর একটা অক্ষর এ গ্যাপ সমান ভাবে রাখতে হবে
একটা অক্ষর থেকে আর একটা অক্ষর এ গ্যাপ যেমন রাখতে হবে তেমনি সেই গ্যাপ যেন সব জায়গায় সমান থাকে সেদিকে ও লক্ষ্য রাখতে হবে। ডিজাইনকে আকৃষ্ট করার জন্য, তথাকথিত ক্রিয়েটিভ করার জন্য এমন কিছু করা যাবে না যেখানে আপনার মুল ডিজাইন ই নষ্ট হয়ে যায় আর আপনি জানতে ও পারেন না কেন আপনার ডিজাইন বাতিল হল।

আরও কিছু ব্যাপার যেগুলি করা উচিত না সেগুলি ছোট করে পয়েন্ট আকারে দিয়ে দিচ্ছি
১. এক ডিজাইন এর মধ্যে ৩টার বেশি ফন্ট ব্যবহার করবেন না

২. কলাম করে যদি ডিজাইন করেন তাহলে কলাম এর স্পেস এক রকম রাখতে হবে

৩. মুভি পোস্টার এ অনেক বড় করে লাল রঙের হেডিং না দিলে ভালো। অনেক তো হল।

আশা করছি ভালো লেগেছে। একটু হলে ও হয়ত কাজে দিবে। আর সেটাই আমাদের সফলতা। আমরা পরবর্তীতে গ্রাফিক ডিজাইন নিয়ে আরও লিখা দেয়ার চেষ্টা করব,এখন মনে হচ্ছে গ্রাফিক ডিজাইনারদের কিছু খারাপ অভ্যাস নিয়ে একটা লিখা দিব, সেটাও কাজে আসবে আশা করি। আর আপনারা যদি জানান আপনাদের জন্য কোন লিখাগুলি বেশি কাজে লাগবে তাহলে আমাদের জন্য অনেক ভালো হয় আমরা সে অনুযায়ী লিখা দেয়ার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ।
BY: আরিফুল ইসলাম

Color in graphic design - 100 color combination


আপনি চাইলে ঘরে বসে একজন দক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে পারেন । অনলাইনে অনেক গুরুত্ব পূর্ণ কিছু টুলস আছে যা ব্যবহার করে আপনি খুব সহজে দৃষ্টি নন্দন ডিজাইন করে ফেলতে পারেন । দক্ষ ডিজাইনার এর মুল বৈশিষ্ট্য হল তারা সব সময় সেলস মার্কেট প্লেসে কি ধরনের ডিজাইন বেশি বিক্রি হই ঐসব ফলো করে । ১০০ টি কালার কম্বিনেশন দেখে নিতে পারেন এবং আইডিয়া নিয়ে আপনি ও হতে পারেন এক্সপার্ট ডিজাইনার …

আপনার ডিজাইন কে ক্রিয়েটিভ লুক দিতে সেরা উপায়:
50 Beautiful Color Combinations (And How to Apply Them to Your Designs)

Adobe Illustrator CC - Pen Tool Bangla Tutorial (Basic to Advanced)

ফাইবার থেকে অধিক আয় করার অসাধারণ ৭টি টিপ্‌স


For details, browse this link: http://www.projuktiteam.com/3119/fiverr-tips

Thursday, July 25, 2019

ফাইভার মার্কেটপ্লেসে প্রচুর কাজ পাওয়ার অব্যর্থ টিপস


Fiverr: best earning process-

How to Promote Your Fiverr Gigs

1. Involved in Social Marketing
I can assure you that there are no magic tips for you to promote your gigs. Every gig is different, so every social media platform has a different promotional effect on your gig. I’m not going to list all of them out, as you can easily find a big list of online social platforms just by Googling. It’s actually hard for you to engage in social marketing to promote your gigs, as you’ll need to make it as natural as possible. Don’t just open a LinkedIn profile and start putting all promotional stuff in it. Don’t just open a Twitter account tweeting only about your gigs. People often hate over self-promotion. You need to make it natural by sharing interesting links, fun content, and being sociable and interactive with your fans. If you like speaking or are involved in voice-over, you can start a podcast or soundcloud account. If you’re a writer, why not start a personal blog and slowly build up and promote your Fiverr business? Or if you enjoy videos, video sharing platforms like YouTube and Vine would be a great choice for you. Start a channel and be resourceful and fun. Facebook, Twitter, Google+ are normally the most popular platform for Fiverr sellers to promote themselves. Only promote your gigs regularly, but not too frequently. Otherwise, your fans will be annoyed.

2. Set up a Website and Start doing SEO
You can set up a website dedicated to your Fiverr business, just like this website I host. Register a domain name with a little budget, which can certainly help you brand yourself. There are free hosting services like Google Blogger, WordPress and Wix. Though paid hosting is better in terms of functionality and search engine optimization, you may need to consider these free hosting platform if you don’t have any budget. Don’t just set up a blog or website, and start filling all of your promotional stuff in it. No one will care, and no one will find your website. Start by providing resources, freebies, information, useful content concerning your niche. Start learning basic SEO to help your website be discovered by search engine, and finally other people. Just make it naturally rather than over-promotional. It should look like a portfolio website with useful resources, instead of a promotional leaflet.

3. Diversify and Do Cross Promotion
Try diversifying your gigs by offering various services in your categories. This can make your portfolio richer and contribute to a cross promotional effect. For example, if you’re doing writing, you can make different gigs for writing blog posts, sales copy, about us page, or even rewriting articles. If you’re doing logo design, create various gigs for retro logos, badge logos, mascot logos and flat logos. This method may not work for everyone. Sometimes a general gig called “I will write articles” or “I will design logos” may convert better. But for me, I’d recommend diversifying and being a little specific for each of your gig. Then, in each of your gig, you can cross mention your other gigs in the description, so customers can have choices, and are prompted to order your other services.

4. Reply to Buyer Requests
For those who haven’t heard of buyer requests, it’s getting a little technical here. Follow these steps to get to the buyer requests page in the current version of Fiverr (through the desktop website in this example): hover over your username in the right upper corner, then click “My Sales”, and you’ll see there is an option saying “Buyer Requests”. Replying buyer requests is particularly useful for service provides doing design, SEO and writing. It may not help you get lots of orders, but it’s still worth a try. For me, I’ve only received several orders through buyer requests, but it already sounds good. You’ll need to select the most suitable gig in your portfolio when you reply to a buyer request.

5. Consider Paid Advertising
For paid advertising, I’m referring to small-scale ad campaigns outside Fiverr, particularly Facebook ad and Google Adwords. I mention “consider” only in the title, as this method may not suit everyone, including me. You can try if you have a little spare money to spend. For Facebook ads, I’d suggest opening a Facebook page and start building up your brand, with help of advertising. It’ll have a long-term boost effect compared with the ads prompting people to directly visit your Fiverr gigs.

6. Be Prepared for Criticism
The Internet is still the Internet, and it’s full of people with different opinions. Be ready to defend yourself when you’re mentioning Fiverr in forums, online communities or social platforms. Some people particularly hate Fiverr due to their job nature. I once met some furious so-called professional logo designers, and they were saying that Fiver is devaluing the “art” of design, the “training” and “experience” of a professional logo designer. Of course I did argue with them. Face criticism, defend yourself. After all, controversy is a great way to increase exposure of your Fiverr gig (yeah, that’s true!).

7. Article Marketing and Guest Posting

You can promote your Fiverr gigs by providing the audience with useful information, which is a softer way of advertising and can often get good results. I'd recommend HubPages for article marketing. For example, if you're designing logos, you can share tips and the latest trend of logo design. Guest posting on popular blogs is also a great way of exposure, but it'll be quite difficult to get your guest post accepted if it provides no value to the blog. My website also accepts guest posts related to Fiverr. If you're interested, feel free to contact me for more details. Here is an example of how a guest post looks like (By the way, it currently ranks in the first page of Google for "Fiverr proofreading"!)